প্রিবায়োটিক
(এমন আরোও স্বাস্থ্য বিষয়ক তথ্য পেতে আমাদের পেজটি ফলো করুন)
প্রিবায়োটিক হল এমন খাবার (সাধারণত উচ্চ ফাইবারযুক্ত খাবার) যা মানুষের Gut (গাট) বা অন্ত্রের স্বাস্থ্যকর ফ্রেন্ডলি ব্যাকটেরিয়ার খাদ্য হিসেবে কাজ করে। এই অণুজীবগুলির ভারসাম্য উন্নত করার উদ্দেশ্যে প্রিবায়োটিকগুলি ব্যবহার করা হয়। আমাদের অন্ত্রের ব্যাকটেরিয়া গুলোকে আমাদের কোলন কোষগুলোর জন্য পুষ্টি তৈরি করতে দেয় ফলে healthier digestive system বা স্বাস্থ্যকর পাচনতন্ত্র গঠিত হয়। তা ছাড়া বিভিন্ন হজম সমস্যায় সাহায্য করে এমনকি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
খাবার উৎসঃ
প্রিবায়োটিক শস্য, কলা, সবুজ শাক, পেঁয়াজ, রসুন, সয়াবিন,লতি, বার্লি,আপেল, তিসীর বীজ, চীনাবাদাম, ডাল, কোকো পাউডার , কর্নফ্লাওয়ার এবং আর্টিচোকের মতো খাবারে রয়েছে।
প্রিবায়োটিকস এর উপকারিতাঃ
১.রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা হ্রাস করে: সিরাম ট্রাইগ্লিসারাইড এবং ফসফোলিপিডের মাত্রা কমায়।
২.কোলোরেক্টাল ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়: নন-ডাইজেস্টেবল ফারমেন্টেশন কোলোরেক্টাল ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়।
৩.ক্যান্সার প্রতিরোধ: বিফিডোব্যাকটেরিয়া অন্ত্রের উদ্ভিদে ইনসুলিন হজম করে এবং শর্ট চেইন ফ্যাটি অ্যাসিড তৈরি করে এসিটিক এসিড, বিউটাইরিক এসিড, প্রপিওনিক এসিড । এই অ্যাসিড ক্যান্সারের নির্দিষ্ট ফর্ম প্রতিরোধ করতে পারে।
৪. এ্যালার্জী প্রতিরোধ:ব্যাকটেরিয়া অন্ত্রের উপনিবেশ সম্ভবত নবজাতক এবং অল্প বয়স্ক শিশুদের ইমিউন সিস্টেম প্রতিক্রিয়া বিকাশের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
৫. ডাইরিয়া প্রতিরোধে কাজ করে
৬.রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
ডাঃ মোঃ সফিউল্যাহ প্রধান
পেইন,প্যারালাইসিস ও রিহেব-ফিজিও বিশেষজ্ঞ।
সহযোগী অধ্যাপক (আইআইএইচএস) ও কনসালটেন্ট (ডিপিআরসি)
১২/১ রিং রোড, শ্যামলী, ঢাকা। ফোনঃ09666774411